একজন অটিজম আক্রান্ত শিশুর বাবা মা সবসময় শিশুটির খাদ্যাভ্যাস নিয়ে টেনশনে থাকেন। কি খাওয়াবো, কি খাওয়াবোনা, খেলেও কতটুকু খাওয়াবো- কখন খাওয়াবো- এসব নিয়ে বাবা মায়ের চিন্তার অন্ত নেই। কোনটা খাওয়ালে বাচ্চা হাইপার এক্টিভ হয়ে যায়, কোনটায় এলার্জি হয়, আবার শিশু সঠিক পরিমান পুষ্টি পাচ্ছে কিনা সেটার দিকেও বাবা মায়ের কড়া নজর রাখতে হয়। এসব নিয়ে বিশেষজ্ঞদেরও নানা ধরনের মতামত রয়েছে। এর মাঝে একটি – GFCF Diet বা “ গ্লুটেন ফ্রী-কেসিন ফ্রী ডায়েট” (gluten-free, casein-free diet) বর্তমানে বাংলাদেশের অটিজম আক্রান্ত শিশুদের প্যারেন্টস ও থেরাপিস্ট কমিউনিটিতে বহুল চর্চিত একটি বিষয়। এটার স্বপক্ষে যেমন অনেক প্যারেন্টস বা থেরাপিস্ট আছেন, এর বিপক্ষেও আছেন অনেকে। GFCF Diet এর কার্যকারীতা নিয়ে চলছে বিস্তর গবেষণা। এই লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে সাম্প্রতিক দুইটি গবেষণায় কি ধরণের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে এবং কিরকম ফলাফল পাওয়া গেছে সেটা নিয়ে আলোচনা করা।
প্রথমেই জানা দরকার GFCF Diet বা “গ্লুটেন-ফ্রী, কেসিন-ফ্রী” ডায়েট আসলে কি। GFCF Diet হচ্ছে এমন এক ধরণের ডায়েট যা গ্লুটেন (এক ধরণের প্রোটিন যা গম, রাই এবং বার্লিতে পাওয়া যায়) এবং কেসিন ( প্রোটিন যা দুধ ও দুগ্ধজাত পন্যে পাওয়া যায়) মুক্ত।
GFCF Diet এর তত্ত্ব অনুযায়ী এটা অনুমান করা হয় যে – “অটিজমের কিছু লক্ষন ( যেমনঃ একই কাজ বার বার করার প্রবণতা, অস্থিরতা, স্পীচ অ্যান্ড ল্যাংগুয়েজ ডিলে এবং অস্বাভাবিক আচরণ করা) দেখা দেয় গ্লুটেন ও কেসিন যুক্ত খাবার পরিপাকতন্ত্রে অসম্পুর্ণ ভাঙ্গনের ফলে ওপিওয়েড পেপটাইড তৈরি হওয়ার কারনে। এই পেপটাইড ক্রমান্বয়ে অন্ত্রের ঝিল্লি বা মেমব্রেন ভেদ করে Bloodstream বা রক্তস্রোতে মিশে যায় ও ব্লাড-ব্রেইন ব্যারিয়ার (blood–brain barrier) অতিক্রম করে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম এর এন্ডোজেনাস ওপিয়েট সিস্টেম ও নিউরোট্রান্সমিশনকে প্রভাবিত করে। কেন অটিজম আক্রান্ত শিশুদের অটিজমের সাথে সাথে গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল সিম্পটম (ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, এবডোমিনাল পেইন, গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স) থাকে তা এটি ব্যাখ্যা করে। এছাড়াও যেহেতু বেশিরভাগ অটিজমে আক্রান্ত শিশু তাদের ব্যথা বা গ্যাস্ট্রো ইন্টেসটাইনাল ডিসকম্ফোর্ট মৌখিক ভাবে প্রকাশ করতে পারেনা, তারা তীব্র ধরনের আগ্রাসী আচরন প্রদর্শন করে ( প্রচন্ড জোড়ে শব্দ করে চিৎকার, অন্যকে ও নিজেকে আঘাত করা ইত্যাদি)” ( Elder, 2008, p. 584)
এবার আসা যাক গবেষণার বিষয়ে। প্রথম যে গবেষণাটির কথা আপনাদেরকে জানাবো, সেটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৬ সালে Journal of Autism and Developmental Disorders এ। “The Gluten-free/ Casesin- free Diet: A Double-blind Challenge Trial in Children with Autism” নামের গবেষনাটির মুল গবেষক ছিলেন ইউনিভার্সিটি অভ রোচেস্টার মেডিক্যাল সেন্টার (ইউআরএমসি) এর নিউরোডেভেলপমেন্টাল অ্যান্ড বিহেভিওরাল পেডিয়াট্রিক্স শাখার প্রধান সুজ্যান এল হাইম্যান, এমডি। তিনি এবং তার সহকর্মীরা এই গবেষণাটি চালিয়েছিলেন অটিজম এর চিকিৎসা হিসেবে ডায়েট পরিবর্তনের সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে অটিজম আক্রান্ত শিশুর পরিবারগুলোকে তথ্য সরবরাহ করার উদ্দেশ্যে। তিনি বলেন – “অটিজম এর ডায়েটগুলো বেশ অনেকদিন ধরেই জনপ্রিয়, যদিও অটিজম এর চিকিৎসায় এই ডায়েটগুলো যে কার্যকর তা গবেষণায় প্রমাণিত হয়নি।” এছাড়াও তিনি বলেন অনেক অটিজম আক্রান্ত শিশুর বাবা মায়েরাই গ্লুটেন-ফ্রী, কেসিন-ফ্রী ডায়েট ব্যবহার করছেন কোন ডায়েটিশিয়ান এর পরামর্শ ছাড়াই। যদিও কেসিন ও গ্লুটেন ফ্রী খাবার শিশুর পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সক্ষম, তবুও বাবা-মায়ের উচিত তাদের সন্তান যেন খাবারে পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যেমন ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম গ্রহণ করে তা নিশ্চিত করতে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া (Hyman et al., 2016)
ফিরে আসি গবেষনাটি কিভাবে পরিচালিত হয়েছিল সেই প্রসঙ্গে। হাইম্যান এবং তার সহকর্মীদের একটি গ্রুপ এই “ডাবল ব্লাইন্ড চ্যালেঞ্জ” পরীক্ষাটি পরিচালনা করেছিলেন ইতিমধ্যে অটিজম আক্রান্ত হিসেবে চিহ্নিত শিশুদের GFCF ডায়েটে কোন উন্নতি লক্ষ্য করা যায় কিনা সেটা জানার জন্যে। গবেষনায় ২২ জন অংশগ্রহনকারী অংশ নিয়েছিলেন, যদিও অংশ নেয়ার জন্যে অটিজম আক্রান্ত শিশুদের পরিবারগুলোকে রাজি করানো বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল। গবেষণা চলাকালীন সময়ে শুরুতেই বেশ কয়েকটি পরিবার এই পরীক্ষায় অংশ নেয়া বন্ধ করে দেয়, কারন তাদের শিশুরা এই ডায়েটে অসন্তুষ্ট ছিল। ৩০ দিন ধরে চলা এই পরীক্ষার প্রথম ধাপে ১৪ জন অংশগ্রহনকারী সম্পুর্ণ পরীক্ষার ধাপটি সম্পন্ন করেন যাদের বয়স ছিল ৩ থেকে ৫ বছর বয়সের মধ্যে। এই পরীক্ষা চলাকালীন পুরো সময়টা জুড়ে অংশগ্রণকারীদের পরিবারগুলো গ্লুটিন এবং কেসিন মুক্ত ডায়েটে থাকাকালীন শিশুদের পর্যাপ্ত পুষ্টি নিশ্চিত করতে নিবন্ধিত ডায়েটিশিয়ানদের সাথে কাজ করেছিলেন।
পরীক্ষার প্রথম ধাপে অংশগ্রহনকারী শিশুদের মাঝে এই অটিজম ডায়েট প্রয়োগ করা হয় চার থেকে ছয় সপ্তাহের জন্যে, যেখানে তাদের বাবা মাকে একটি গ্লুটেন-ফ্রী, কেসিন-ফ্রী ডায়েট চার্ট ও শিশুদেরকে বিহেভিওরাল ইন্টারভেনশন প্রোগ্রাম দেয়া হয়। বাচ্চারা একবার তাদের নতুন ডায়েটে অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পরে, এই পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপে তাদের এমন এক ধরণের খাবার দেয়া হয় যাতে কেসিন, গ্লুটেন আলাদাভাবে, আবার কখনো কেসিন-গ্লুটেন একসাথে আবার কখনো শুধুমাত্র প্লেসিবো (যেটায় কোন কেসিন বা গ্লুটেন নেই, সাধারন খাবার এর বিকল্প) ছিল। পুরো পরীক্ষাটা জুড়ে বাচ্চার অভিভাবক, গবেষক বা শিশুদের কেউই জানত না যে কোন শিশুরা সাধারন খাবার (কেসিন ও গ্লুটিন সমৃদ্ধ) পেয়েছে আর কোন শিশুরা প্ল্যাসিবো পেয়েছে। প্রসংগত বলে নেয়া ভালো যে গবেষনাগারে গবেষকরা নিজেরাই অত্যন্ত যত্নের সাথে এই দুই ধরনের খাবার তৈরি করেছিলেন, যার মাঝে একটি ছিল আঠালো গ্লুটেন ও কেসিন যুক্ত খাবার, অন্যটি গ্লুটেন-কেসিন মুক্ত খাবার। তারা এই খাবারগুলো এমন ভাবে তৈরি করেছিলেন যেন দুই ধরনের খাবারের গঠন, স্বাদ ও গন্ধে কোন পার্থক্য না থাকে এবং শিশুরা বুঝতে না পারে। যে খাবার গুলোতে গ্লুটেন ছিল, সেগুলোর গ্লুটেন এর পরিমান ছিল দুটি চকোলেট চিপ কুকিতে যে পরিমান গ্লুটেন থাকে তার সমতুল্য। অন্যদিকে ক্যাসিনের পরিমান ছিল মোট আধাকাপ দুধের সমান। এই খাদ্য চ্যালেঞ্জটি মোট ১২ সপ্তাহের জন্যে চালানো হয়েছিল।
প্রতিটি খাদ্য চ্যালেঞ্জের পরে গবেষকগন পরীক্ষাগারে থাকা অবস্থায় অংশগ্রহনকারী শিশুদের আচরন নথিভুক্ত করেন, এবং সাথে সাথে শিশুদের বাবা মাকে বাসাতেও তাদের আচরণ এর পর্যবেক্ষন করতে বলা হয়েছিল। গবেষকগন বাবা মাকে শিশুর ঘুমের ধরন, অটিজমের লক্ষণগুলো (সাধারণভাবে) ও Bowel Movement বা নিয়মিত মলত্যাগ হচ্ছে কিনা তার দিকে লক্ষ্য রাখতে বলে দিয়েছিলেন।
গবেষণার শেষে, প্রতিটি অংশগ্রহনকারী শিশু ইতোমধ্যে তিনটি প্লেসিবো স্ন্যাকস, গ্লুটেনযুক্ত তিনটি স্ন্যাকস, কেসিন যুক্ত তিনটি স্ন্যাকস এবং তিনটি গ্লুটেন ও কেসিন উভয়ই আছে এমন স্ন্যাকস পেয়েছিল নাস্তা হিসেবে। গবেষনায় পাওয়া সকল তথ্য- উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেল শিশুরা যখন শুধু কেসিন, বা শুধু গ্লুটেন, অথবা কেসিন- গ্লুটেন উভয়ই আছে এমন খাবার খেয়েছিল এবং তার বিপরিতে যখন প্লেসিবো খেয়েছিল, এই দুই ফলাফলের মাঝে কোন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। অর্থাৎ GFCF ডায়েট এর কারণে শিশুর মাঝে কোন ধরণের আচরণগত পরিবর্তন হয়েছে- এই গবেষণার মাধ্যমে তা প্রমাণিত হয়নি। তবে হাইম্যান খাবারের মাধ্যমে অটিজম আক্রান্ত শিশু সঠিক পরিমানে পুষ্টি পাচ্ছে কিনা সেটার দিকে বেশি নজর রাখার জন্যে বাবা মা কে উপদেশ দেন।
এবার আসুন জেনে নিই দ্বিতীয় গবেষণাটি সম্পর্কে। এই গবেষণা পত্রটি প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৫ সালে Journal of the Academy of Nutrition and Dietetics এ এবং এই গবেষণাটিতেও সুজ্যান এল হাইম্যান গবেষকদলের একজন হিসেবে কাজ করেছেন। Dietary Supplementation in Children with Autism Spectrum Disorders: Common, Insufficient and Excess শিরোনামের এই গবেষণায় ৩৬৮ জন অটিজম আক্রান্ত শিশু অংশগ্রহণ করেছিল, যাদের বয়স ছিল ২ থেকে ১১ বছরের মাঝে। প্রতিটি অংশগ্রহনকারী শিশুর কেয়ারগিভার বা বাবা-মাকে কিভাবে শিশুর খাবার, পানীয় বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিপূরক গুলো গ্রহন করার বিষয়গুলো রেকর্ড রাখতে হবে সে বিষয়ে একজন রেজিস্টার্ড ডায়েটিশিয়ান দ্বারা উপযুক্ত প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়।
প্রশিক্ষন শেষে প্রতিটি শিশুর কেয়ারগিভারকে পরবর্তী তিন দিন শিশু কি কি খাবার গ্রহণ করেছে তার সম্পুর্ন রেকর্ড রাখতে বলা হয়। এই রেকর্ডে শিশু এই তিন দিনে কি কি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেছে (ব্র্যান্ড নেইম), খাবারের লেবেল এর ছবি ও খাবার প্রস্তুত করার জন্যে ব্যবহৃত রেসিপি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রাখতে বলা হয়েছিল।
অংশগ্রহনকারী শিশুদের খাদ্য গ্রহনের রেকর্ড বিশ্লেষণ করে গবেষকরা জানতে পারেন যে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা শিশুদের তুলনায় অটিজম আক্রান্ত শিশুরা তুলনামুলক বেশি পরিমানে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট গ্রহন করে। এছাড়াও উভয় গ্রুপের শিশুদেরই ভিটামিন “ই” এবং “ডি” এর পাশাপাশি পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং কোলিনের ঘাটতি ছিল। যদিও এই গবেষণার জন্যে ৫৬% অটিজম আক্রান্ত শিশু সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেছিল, তবুও ৩০%-৪০% শিশুর ভিটামিন ডি এবং ৪০-৫৫% শিশুর ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি ছিল।
গবেষণা শেষে তথ্য বিশ্লেষণের পর দেখা গেল অটিজম আক্রান্ত শিশু, যারা GFCF ডায়েট গ্রহন করেছিল তারা যেসব শিশু GFCF ডায়েট গ্রহন করেনি তাদের চেয়ে বেশি ভিটামিন ই এবং ম্যাগনেসিয়াম গ্রহন করেছে খাদ্যের সাথে। এছাড়াও এই অটিজম ডায়েটে থাকা শিশুরা পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট ও পেয়েছিল , যদিও ক্যালসিয়ামের অভাব ছিল যারা গ্লুটেন-ফ্রী, কেসিন ফ্রী খাবার গ্রহন করেনি তাদের তুলনায়। খাদ্যাভাসের ভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও অটিজম আক্রান্ত শিশুরা তাদের বেশিরভাগ প্রয়োজনীয় মাইক্রো-নিউট্রিয়েন্ট পেয়েছিল তাদের খাবার থেকেই, তবে খাবারের সাথে সাথে অতিরিক্ত ভিটামিন ও সাপ্লিমেন্ট যেসব বাচ্চা গ্রহণ করেছিল তাদের অনেকেরই জিংক, ভিটামিন ও ফলিক এসিড গ্রহনের মাত্রা নিরাপদ সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল, যা শরীরের জন্যে ক্ষতিকর (Stewart et al., 2015) ।
পরিশেষে বলা যায় যে উল্লিখিত গবেষণাগুলোতে GFCF ডায়েট অটিজম আক্রান্ত শিশুর আচরনগত বা বিকাশজনিত উন্নতিতে ভুমিকা রাখে এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি, বরং এই ডায়েটে থাকা অটিজম আক্রান্ত শিশুদের শরীরে ভিটামিন “এ”, ভিটামিন “ই”, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক এবং ফলিক এসিড এর পরিমান মাত্রাতিরিক্ত ভাবে বেড়ে যায়, যা শিশুর শরীরের জন্যে ক্ষতিকারক হতে পারে। এই দুটো গবেষণা ছাড়াও GFCF ডায়েট নিয়ে এখনো বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করছেন, তবে কোন স্বীকৃত গবেষণাতেই এখনো পর্যন্ত এর উল্লেখযোগ্য উপকারীতা পাওয়া যায়নি।
সাবরিনা হোসেন তৃষা
ক্লিনিক্যাল স্পিচ এন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপিস্ট
সম্পাদনাঃ
নবাগত দাস
হেড, থেরাপিউটিক ইউনিট
ফেইথ বাংলাদেশ
১/১৫ এ, ইকবাল রোড
মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭
হটলাইনঃ +৮৮০১৭৮৩২৪৮৪২৩
ওয়েবসাইটঃ www.faithbangladesh.org/services
Reference
- Elder, J. H. (2008). The Gluten-Free, Casein-Free Diet in Autism: An Overview With Clinical Implications. Nutrition in Clinical Practice, 23(6), 583–588. https://doi.org/10.1177/0884533608326061
- Hyman, S. L., Stewart, P. A., Foley, J., Cain, U., Peck, R., Morris, D. D., Wang, H., & Smith, T. (2015). The Gluten-Free/Casein-Free Diet: A Double-Blind Challenge Trial in Children with Autism. Journal of Autism and Developmental Disorders, 46(1), 205–220. https://doi.org/10.1007/s10803-015-2564-9
- Stewart, P. A., Hyman, S. L., Schmidt, B. L., Macklin, E. A., Reynolds, A., Johnson, C. R., James, S. J., & Manning-Courtney, P. (2015). Dietary Supplementation in Children with Autism Spectrum Disorders: Common, Insufficient, and Excessive. Journal of the Academy of Nutrition and Dietetics, 115(8), 1237–1248. https://doi.org/10.1016/j.jand.2015.03.026
খুব প্রয়োজনীয় একটা লেখা। ধন্যবাদ।